Saturday, December 29, 2012

যারা নীতি-নিয়ম-এথিকস-ল’ মেনে থাকে তাদের উপর এই ‘ডেমাক্লিসের তরবারি’ অনবরত ঝুলে থাকে


কলাম লেখক ব্রিগেডিয়ার(অবঃ) এম আব্দুল হাফিজ গত ২৯ ডিসেম্বর, ২০১২ দৈনিক সমকাল পত্রিকার উপসম্পাদকীয় কলামে “ডেমক্লিসের তরবারি!” শিরোনামে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি নিয়ে একটি লেখা লিখেছেন।
উক্ত লেখার কয়েকছত্র নিচে উদ্ধৃত করলাম।
“অহর্নিশ ঝোলানো ডেমাক্লিসের তরবারি ঝুলে থাকে আমাদের গর্দানের ওপর আতঙ্ক ও অস্বস্তির মিশ্রণে। টানাপড়েনের সংসার যৎসামান্য পেনশনের টাকায় খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলে। মাসওয়ারি খরচার হিসাবে কোনো তারতম্যের সুযোগ নেই। সেখানে যদি সংবৎসর শুনতে হয় মূল্যবৃদ্ধির আগাম খবর_ মূল্য যখনই বাড়ূক আমরা থাকি সেই প্রবাদের তরবারির নিচে, যা আমাদের গর্দানের ওপরই ঝুলে রয়েছে। শুনছি, নতুন বছরের শুরুতেই নাকি এই সরকারের মেয়াদকালে সপ্তমবারের মতো বিদ্যুতের দাম বাড়বে। বাড়বে জ্বালানি তেলের দাম, যার অর্থ_ বাজারে আরেক দফা আগুন। দাম বাড়াবাড়ির হিড়িকে এতটাই বোধশক্তিহীন হয়ে পড়েছি যে, এসব দুঃসংবাদ আর আমাকে উত্তেজিত করে না। বিনা প্রতিবাদে আমাদের নিয়তি জেনে বলির পাঁঠার মতো শুধু গর্দান পেতে দিই।”/
তাঁর লেখা পড়ার পরে আমি আমারে ফেসবুক স্ট্যাটাসে নিচের মন্তব্য জুড়ে দিয়ে তাঁর লেখাটি শেয়ার করি। ব্লগ পাঠকদের জন্য আমি তাঁর লেখা এবং আমার মন্তব্য শেয়ার করলাম।
“এই ডাকাতি-চুরি-লুন্ঠন-ছিনতাই-ঘুষ-দুর্নীতির প্রাতিষ্ঠানিকতাপ্রবণ দেশে যারা সমঝে চলে, নীতি-নিয়ম-এথিকস-ল’ মেনে থাকে তাদের উপর এই ‘ডেমাক্লিসের তরবারি’ অনবরত ঝুলে থাকে। অর্থবিত্তবান লুন্ঠনশ্রেষ্ঠদের জন্য ‘দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি,গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির কোনো কিছুই যায় আসে না, যায় আসে তাদের যারা জীবনে ঘুষ খাওয়ার কথা চিন্তা করেনি, নিজের স্বার্থে দেশকে বিক্রি করতে পারেনি, যারা অন্যের পকেট কাটতে চেষ্টা করেনি।”
নিচে সমকাল পত্রিকায় লিখিত তাঁর লেখার ওয়েব লিন্ক যোগ করলাম।

Thursday, December 27, 2012

এম এন লারমা পার্বত্য চট্টগ্রামের অগ্রগামী লড়াইয়ের পুরোধা পুরুষ, অনন্য এক ব্যক্তিত্ব

সকল নেতৃত্বের কিছু না কিছু সীমাবদ্ধতা থাকতে পারে, এম এন লারমারও থাকতে পারে। তবে পার্বত্য জুম্ম জনগণ তাঁর নেতৃত্বেই প্রথম সংগঠিত হয়েছিল, লড়াই করেছিল প্রাণপন। তাঁকে জানাই লাল সালাম। তাঁকে "আইকনাইজড" করার প্রয়োজন মনে করিনা, যাতে মনে হতে পারে তিনি শুধু 'দেবতাতূল্য' ' তাঁর বিকল্প কেউই হবেনা। আমাদের প্রয়োজন তাঁর কর্ম থেকে শিক্ষা নেয়ার, তাঁকে অনুসরণ করার। তাঁর যদি কোনো ভুল থাকে তা শুধরে নিজেকে জাতির প্রয়োজনে গড়ে তোলার কাজ করে যাওয়াটাই আজ সবচেয়ে প্রয়োজনীয় করণীয়। 

M N Larma এম এন লারমা

 এম  এন লারমা। জন্ম ১৯৩৯ সালে ১৫ সেপ্টেম্বর পার্বত্য রাঙামটি জেলার নান্যাচর থানাধীন মাওরুম নামে এক গ্রামে। তাঁর ডাক নাম মঞ্জু। পার্টিতে যুক্ত হয়ে তাকে ডাকা হতে  'প্রবাহণ' নামে। তার পিতার নাম চিত্ত কিশোর চাকমা। মায়ের নাম সুভাষিনী দেওয়ান। 
১৯৫৮ সালে তিনি রাঙামাটি সরকারী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে  ম্যাট্রিকুলেশন সার্টিফিকেট অর্জন করেন। ১৯৬০ সালে চট্টগ্রাম গভমেন্ট কলেজ থেকে এইচ এস সি পাশ করেন।
১৯৫৭ সালে পার্বত্য জুম্ম ছাত্রদের একটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সেই সম্মেলন সফল করতে তিনি গুরুত্বপূর্ন ভুমিকা পালন করেন।
ছাত্রাবস্থায় চট্টগ্রামে অবস্থান করার সময় তিনি  ১৯৫৮ সালে তিনি পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নের সাথে সম্পৃক্ত হন এবং লড়াইয়ে সক্রিয় অংশ নেন।

১৯৬০ সালে তৎকালীন পাকিস্তান সরকার পার্বত্য চট্টগ্রামে কাপ্তাই বাঁধ নির্মানের উদ্যোগ নেয়। কাপ্তাই বাঁধ তৈরী করা হলে হাজার হাজার জুম্ জনগণ উদ্বাস্তু হবে এবং তারা তাদের ভিটেমাটি থেকে উচ্ছেদ হবে। এই বিষয়টি বুঝতে পেরে তিনি এই  কাপ্তাই বাঁধ গঠনের বিরোধীতা করার উদ্যোগ নেন। তিনি "কাপ্তাই বাঁধ পাহাড়িদের মরণ ফাঁদ"  এই শ্লোগান সম্বলিত একটি লিফলেট প্রকাশ করে  কাপ্তাই বাঁধ গঠনের বিরোধীতা করেন।
সরকার এ কারণে তাকে কারারুদ্ধ করে রাখে। ১৯৬৩ সালের ১০ ফেব্রুয়ারী হতে ১৯৬৫ সালের ৮ মার্চ পর্যন্ত তিনি কারান্তরীন থাকেন। পার্বত্য জুম্ম আন্দোলনের ইতিহাসে তিনিই প্রথম ব্যক্তিত্ব যিনি জুম্ম জনগণের সার্বিক কল্যাণ ও মঙ্গলের জন্য সরকারের রোষানলের শিকার হন এবং কারাবরণ করেন।
১৯৬৫ সালে তিনি জেলে থেকে বিএ পরীক্ষা দেন এবং বিএ পাশ করেন।
এরপর তিনি ১৯৬৬ সালে দিঘীনালা উচ্চ বিদ্যালয়ে কিছুদিন সহকারী শিক্ষক হিসেবেশিক্ষকতা করেন।
পরে চট্টগ্রাম রেলওয়ে কলোনী উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক হিসেবে  ১৯৬৮ সালের দিকে কিছুদিন চাকুরী করেন।
১৯৬৮ সালে বিএড ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৬৯ সালে এলএলবি পাশ করেন  এবং চট্টগ্রাম বার এসোসিয়েশনে যুক্ত হয়ে আইন পেশায় নিজেকে নিয়োজিত করেন।

১৯৭০ সালের প্রাদেশিক নির্বাচনে তিনি আইন পরিষদের সদস্য হিসেবে উত্তর পার্বত্য চট্টগ্রাম আসন থেকে বিপুল ভোটে নির্বাচনে জয়লাভ করেন।
এরপর ১৯৭১ সালের মার্চ থেকে স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হয়। সে সময় তিনি কোনো রাজনৈতিক কার্যকলাপে নিজেকে যুক্ত না করে চুপচাপ বা নিষ্ক্রিয় অবস্থায় জীবন যাপন করেন।
১৯৭২ সালে তার নেতৃত্বে তৎকালীন সরকার প্রধান শেখ মুজিবের কাছে পার্বত্য চট্টগ্রামের জন্য বিশেষ শাসনব্যবস্থার দাবি জানিয়ে  তিনি ৪ দফা দাবিনামা পেশ করেন। কিন্তু শেখ মুজিবুর রহমান এই দাবিনামার প্রতি ইতিবাচক সায় প্রদান না করে উল্টো প্রতিনিধি টীমকে এককথায় অপমান করেন। এতে এমএন লারমা বুঝতে পারেন পার্বত্য জুম্ম জনগণ এই শাসকগোষ্ঠীর কাছ থেকে কোনো অধিকার পাবে না। তাই পরে তিনি ঢাকা থেকে ফিরে 'জন সংহতি সমিতি' গঠনের উদ্যোগ নেন। এ সময় তিনি জুম্ম জনগণের নিজস্ব অস্তু শক্তিসম্পন্ন সশস্ত্র সংগঠনের প্রয়োজনীয়তাও অনুভব করেন। এবং গোপনে 'গণ মুক্তি ফৌজ' নামে একটি সশস্ত্র সংগঠনও দাঁড় করান। এই সংগঠন ও তার কার্যকলাপ পার্বত্য জুম্ম জনগণের কাছে এত জনপ্রিয়তা লাভ করে যে জনগণ এই সংগঠনকে ভালবেসে "শান্দিবাইনি" বা বাংলায় "শান্তি বাহিনী" নাম বসিয়ে দেয়। সংগঠনটি প্রতিষ্ঠার পরে পাবত্য চট্টগ্রামের  'ডাকাত দল'গুলোকে দমন করে, এছাড়া শান্দিবাইনি/শান্তিবাহিনী গ্রামে স্কুল প্রতিষ্ঠা করেছিল এবং এলাকার শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষায় ভূমিকা রেখেছিল।
১৯৭৩ সালের ৭ মার্চ সদ্য প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা সেই নির্বাচনে পার্বত্য চট্টগ্রাম আসন থেকে এসেম্ব্লি মেম্বার নির্বাচিত হন। এরপরে তিনি শেখ মুজিবের প্রতিষ্ঠিত 'বাকশাল'এ যোগ দেন।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট শেখ মুজিব নিহত হলে এমএন লারমা আত্মগোপনে যেতে বাধ্য হন। পরে তিনি আত্মগোপনে থেকে সশস্ত্র লড়াই শুরু করেন।
১৯৭৬ সালে শান্তিবাহিনী সরকারের বিরুদ্ধে প্রথম সশস্ত্র আক্রমণ পরিচালনা করে।

১৯৮২ সালের ২৪ থেকে ২৭ সেপ্টেম্বর এমএন লারমা প্রতিষ্ঠিত জেএসএস এর কংগ্রেস অনুষ্ঠিত হয়। এই কংগ্রেসে সংগ্রামের লাইন নিয়ে নেতৃত্ব দুটি ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ে।
এমএন লারমা "রণনীতিগতভাবে দীর্ঘস্থায়ী সংগ্রাম ও রণকৌশলগতভাবে দ্রুত নিষ্পত্তির লড়াই" এই তত্ত্ব প্রদান করেন। তার বিপরীতে প্রীতি কুমারের নেতৃত্বাধীন গ্রুপ "রণনীতিগতভাবে দ্রুতণিস্পত্তি"র তত্ত্ব উপস্থাপন করেন।এ গ্রুপটি 'বৈদেশিক সাহায্য নির্ভর নীতি' অনুসরণ করে পরদেশের সহযোগিতায় পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার প্রতিষ্ঠার কথা উত্থাপর করেছিল।
এই  দুই ধারার মধ্যে বিরোধ 'আলোচনা-সমালোচনা' পদ্ধতিতে মীমাংসিত না হয়ে তা সশস্ত্র সংঘাতে রূপ নেয়।
১৯৮৩ সালের ১০ নভেম্বর তিনি এমএন লারমা উক্ত গ্রপ দ্বারা হামলার শিকার হন। এবং তিনি শহীদ হন। তার সাথে আরো ৮ জন শহীদ হয়েছিলেন।


মেরী কম ভারতের মনিপুর রাজ্যের এক নারী

মেরী কম Mary Kom
মেরী কম যার পুরো নাম MANGTE CHUNGNEIJANG MARY KOM , ভারতের মনিপুর রাজ্যের এক নারী, একাধারে গৃহিনীও। ২০১২ সালের লন্ডন অলিম্পিকে তিনি বক্সার হিসেবে অংশ নেন। ব্রোঞ্জ মেডাল অর্জন করেন। তিনি বক্সিঙে ৫ বার ওয়ার্ল্ড চ্যা্পিয়ান হয়েছেন। তিনি Yahoo ইন্ডিয়া কর্তৃক First Ever Person of the Year 2012 হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর সম্পর্কে yahoo India লিখেছে " 

"Million Dollar Mary - Bijoy Venugopal | Yahoo! India
With pride, privilege and immense pleasure we announce Yahoo! India’s first-ever Person of the Year 2012. MANGTE CHUNGNEIJANG MARY KOM, Olympic boxer, five-time world champion, model Indian woman, ambassador of the northeast, mother, daughter, wife, friend, teacher, muse… it was not a difficult choice to pick the one Indian whose life story begs to be told."

তাকে শুভেচ্ছা।
তিনি যেখানেই গিয়েছেন সেখানেই তার মনিপুরকে মনে রেখেছেন, গেঁথে রেখেছেন মনে তার জাতিকে পরম স্নেহে-মমতায়।
এমন নারী পার্বত্য জুম্ম জনগণের মাঝেও জনম নেবে এ আশা।

 ফেসবুকে তাঁর ছবি ট্যাগ করে লেখাটি প্রকাশ করলে Moinul Tuheen নিচের মন্তব্যটি করেন। আমি তার লেখার জবাবে একটি মন্তব্য করি। সেই মন্তব্যও নিচে যুক্ত করলাম।
  • Moinul Tuheen But why u are so excited abt a Monipuri? why not for all Indians?u are making the difference man
  • Mithun Chakma Jumma Dear Moinul Tuheen , We must appreciate who loves his/her own surroundings(Nation? state?people?) with deep heart. Mary Kom is such like a person. she was interviewed by BBC when she attended in 2012 London Olympic. At that time She told , if she get 'Medal' in Olympic, She at first would dedicate the 'Medal' to her state, The Manipur, and than followed India, her own country. But in Bangladesh, none of our CHT Jumma people/person/Lady/Man would dare to say such word, because either She/He is not so much accustomed with his/her own tradition or she/he not aware how to love his/her own 'People', or she/he wouldn't say it because she/he would fear the 'fury' of the "State" the country, the ruler, the administration. But Dear Mary Kom showed how to love her own "Manipuri People and state" and than how to express respect for her country.

Wednesday, December 26, 2012

ছবি:ইউপিডিএফ-এর ১৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

 ইউপিডিএফ-এর ১৪ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠানে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করে শত শহীদদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন

তারা কিভাবে আরেকটি জাতি বা জাতিসত্তার ইতিকথাকে স্বীকার করতে শিখবে? [(কারো মনে দুঃখ দিয়ে থাকলে দুঃখিত. ক্ষমাপ্রার্থী)]


[নিচের এই লেখাটি ফেসবুক স্ট্যাটাসে শেয়ার করেছিলাম। কোনো কাটাছেঁড়া এবং সংশোধন না করে লেখাটি ব্লগে পোস্ট করলাম।আশাকরি এই লেখা পাঠকগণকে লেখাটির বিষয়বস্তু নিয়ে ভাবিয়ে তুলবে ] 

আজ(25 December, 2012) একজন পার্বত্য চট্টগ্রাম সমস্যা নিয়ে আমাকে প্রশ্ন করলেন। ভনিতা না করে বা অন্য কথা না বলে আমি তাকে বললাম, যে জাতির নেতা-নেত্রী, হর্তা-কর্তা, ভাগ্যবিধাতারা নিজের জাতিগত ইতিহাসকে সম্মান দেয়না সে জাতি বা জাতিসত্তা কিভাবে অন্যের অধিকারের প্রতি সম্মান জানাবে বা অন্য জাতিকে অধিকার দেবে?

২০১১ সালের ৩০ জুন বাংলাদেশের সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে বাংলাদেশের 'জনগণ'কে জাতি হিসেবে "বাঙালী" বানানো হয়েছে। যারা এই সংবিধান সংশোধন করেছে তারা কি জানে এই বাংলাদেশের জাতিগঠনের ইতিহাসের হাজার বছরে এই জনপদে কত "জাতি, জাতিগোষ্ঠী"র আগমন ঘটেছে?
তারা কি খবর রাখে "বাঙালী" এই শব্দটি খুবই নবীন একটি শব্দ!(কতটা নবীন?!)।

এই জাতির হাজার বছরের ইতিহাস তো বাঙালী জাতির ইতিহাস নয়। এই জনপদের ইতিহাসে জড়িয়ে আছে সান্তাল, মুন্ডা, কোচ, কোল, ডালু, মাহাতো, নিষাদ, কিরাত, শক. হুন, মোঘল, আরব, মঙ্গোলীয় ইত্যাদি জাতির আগমন-অবস্থান-মিশে যাবার হাজার বছরের প্রক্রিয়া।

অথচ "হর্তা-কর্তা-বিধাতা-দন্ডমু্ন্ডের কারিগর" "রক্ষক-ভক্ষকরা" তাদের "খো্য়ারে" বসে একটা সংবিধান বানিয়েছেন যাতে তারা তাদের পিতৃপুরুষের ইতিকথাটাই লেখেননি। তারা কিভাবে অন্য একটি জাতি বা জাতিসত্তার প্রতি সম্মান-মর্যাদা দেখানোর জন্য মুখিয়ে থাকবে? তারা কিভাবে আরেকটি জাতি বা জাতিসত্তার ইতিকথাকে স্বীকার করতে শিখবে?

তারাতো তাদের পিতামাতাকেই স্বীকার করেনা ....

(কারো মনে দুঃখ দিয়ে থাকলে দুঃখিত. ক্ষমাপ্রার্থী)

Friday, December 21, 2012

Another Indigenous Jumma girl have been killed presumabely after RAPE

Violence against jumma women have been rampant in recent years. We have got the  information that One Indigenous Jummma girl's dead body have been found today on 21 december at evening from a paddy field. Her name is Thomaching Marma(14), She is from Bordolu village at Kaukhali under Rangamati District. She is studying at class 8 in Kaukhali girls high school. All are apprehending that she was killed after rape.
In Chittagong Hill Tracts(CHT)  Violennce and  harassment against women is fearfully on the rise.

সর্বাধিক পঠিত

ইতিহাসের ভ্রান্তি থেকে বিভ্রান্তিকর শিক্ষাঃ পার্বত্য চট্টগ্রাম প্রসংগ-১৯৪৭ সাল

ইতিহাসের ভ্রান্তি থেকে বিভ্রান্তিকর শিক্ষা তারিখঃ ১৬ আগস্ট, ২০১৭ ইতিহাস একটি জাতি বা জাতিসত্তা তথা জাতিসমষ্টিকে নানাভাবে প্রভাবিত কর...