তারিখঃ ০৭ জুলাই/ ২০১৭
জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম লালা; লালা ভাই। এরশাদশাহী শাসনের অবসান ঘটাতে ছাত্র থাকা অবস্থায় তিনি সামরিক শাসন বিরোধী আন্দোলন করেছেন। তবে তাঁর সমসাময়িক অন্য ছাত্রনেতারা এরপরে বিত্তবৈভবপ্রাপ্ত এবং পতাকাশোভিতও হয়েছেন কেউ কেউ। লালা ভাই তাঁর স্বভাবসুলভ স্বাভাবিক ভিন্নচিন্তা, অবিলাসী ও মননশীল মানবিক মন নিয়ে কাজ করে গেছেন রাজপথে ময়দানে। তিনি কী পেরেছেন বা রাজপথে কিছু একটা করতে পেরেছেন কী না তা জানতে পারা যেত না, যদি তাঁর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা না হোত!
আমরা জানি, সচরাচর তিনি ঢাকায় অনলবর্ষী বক্তব্য দেন। এবং এই বক্তব্যের বিষয়বস্তু অবশ্যই সরকার ও শাসকশেনির বিরুদ্ধে। তবে তাঁর তথ্যপূর্ণ বক্তব্য সাধারণ শ্রোতার জন্য আকর্ষণ সৃষ্টিকারী বলা যায়। যদিও হয়তো, শ্রোতা বিচারে বা সমাবেশে অংশগ্রহণকারী বিচারে হয়তো তিনি জাতীয়ভাবে কোটি জনগণের উপর প্রভাব রাখেন না। তবে তাঁর বক্তব্য যাঁরা শোনেন, তাঁরা তাঁর প্রতি কিছুটা আকৃষ্ট বা নিরাকৃষ্টও হন অবশ্যই। তা না হলে রাজশাহীর চারঘাটের বক্তব্যে আওয়ামীলীগের স্থানীয় শ্রোতাদের তো এতোটা 'হন্তদন্ত' ও হস্তউত্তোলিত ও মামলা রুজু করার জন্য বিশেষ চিন্তিত হবার কথা তো নয়!
তাঁর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা প্রত্যাহার হোক এই দাবি রইল।
তিনি রাজশাহীর চারঘাটে কী বিশেষ বক্তব্য দিয়ে 'রাষ্ট্রদ্রোহ' মামলায় অভিযুক্ত হয়েছেন, তাও আমরা জানতে চাই। এতে আমরাও সতর্ক হতে পারবো! কারণ, একে তো ৫৭ ধারার ফারা, তার উপর 'রাষ্ট্রদ্রোহ' মামলা, এতো ভার কেই বা বহন করতে চাইবে! তাই বোঝাটা নিয়ে একটু ধারণা অন্তত এতে পাওয়া যাবে ও সতর্ক হওয়া যাবে!
তাঁর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা প্রত্যাহার হোক এই দাবি রইল।
তিনি রাজশাহীর চারঘাটে কী বিশেষ বক্তব্য দিয়ে 'রাষ্ট্রদ্রোহ' মামলায় অভিযুক্ত হয়েছেন, তাও আমরা জানতে চাই। এতে আমরাও সতর্ক হতে পারবো! কারণ, একে তো ৫৭ ধারার ফারা, তার উপর 'রাষ্ট্রদ্রোহ' মামলা, এতো ভার কেই বা বহন করতে চাইবে! তাই বোঝাটা নিয়ে একটু ধারণা অন্তত এতে পাওয়া যাবে ও সতর্ক হওয়া যাবে!
No comments:
Post a Comment