পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ে বিকৃত এবং মিথ্যা ইতিহাস না লেখার অনুরোধ রইল
জনাব মেজর জেনারেল(অবঃ) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বীর প্রতীক ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি প্রক্রিয়া ও পরিবেশ পরিস্থিতির মূল্যায়ন’ বইয়ে পার্বত্য চট্টগ্রামের ১৯৪৭ পূর্বাপর ইতিহাস নিয়ে কী লিখেছেন ব্লগ-পাঠকদের জানার জন্য আমি তার উদ্ধৃতি দিচ্ছি।
শিরোনামঃ আগস্ট ১৯৪৭ সাল
১৯৪৭ সালের ৯ই আগস্ট বেঙ্গল বাউন্ডারী এডওয়ার্ড কমিশনের চেয়ারম্যান স্যার সিরিল ররেডক্লিফ পার্বত্য চট্টগ্রামকে ভারত বিভক্তির সময় পাকিস্তানের সাথে যুক্ত করার প্রস্তাব রাখেন এবং ভাইসরয় লর্ড মাউন্টব্যাটেন সেটা অনুমোদন করেন।পার্বত্য চট্টগ্রামের ভাগ্য পাকিস্তানে র সাথে পাকাপাকি হলে উপজাতীয় নেতৃবৃন্দ তা সহজভাবে মেনে নেয়নি। ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট ঘনশ্যাম দেওয়ান, স্নেহকুমার চাকমা ও আরো কয়েকজন লোকের নেতৃত্বে প্রকাশ্যে রাঙামাটিতে জেলা প্রশাসকের অফিসের সামনে ভারতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয় এবং সেটা ২০ আগস্ট পর্যন্ত স্থায়ী হয়।তিনি এ পর্যায়ে স্থানীয় পুলিশদের নিয়ে একটি প্রতিরোধ ব্যবস্থাও গড়ে তোলেন। উল্লেখ্য যে কৎকালীন পার্বত্য চট্টগ্রামের দু’একজন পুলিশ অফিসার ছাড়া বাকী সবাই ছিল উপজাতি। কিন্তু পাকিস্তা আর্মির একটি রেজিমেন্ট ২১ আগস্ট তা দখল করে ভারতের পতাকা নামিয়ে পাকিস্তানের পতাকা উত্তোলন করে।অপরদিকে, ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান হওয়ার পর চেঙ্গী ভ্যালীর বুড়িঘাট এলাকায় বিরাট এক জনসভার আয়োজন করা হয় ঘনশ্যাম দেওয়ানের নেতৃত্বে। ভারত যদি স্বাধীন হয়, এ দেশ কেন অধীন রয় শ্লোগানে মুখরিত হয়েছিল গোটা এলাকা।…’ ।
সন্মানিত ব্লগার প্রিয় এলডোরাডো পার্বত্য চট্টগ্রামের ইতিহাস বর্ণনা দিতে গিয়ে নিচের তথ্যটি দিয়েছেন। উদ্ধৃতি
‘৪৭ এর দেশ বিভাগের ঠিক আগে পরে রাংগামাটিতে প্রথম বাঙ্গালী হত্যা যজ্ঞ শুরু হয়েছিল। ততকালীন পার্বত্য চট্টগ্রামে দায়িত্বপালনরত পাকিস্তান পুলিশের অধিকাংশই ছিল পাহাড়ি। তারা পতাকা উত্তোলন সহ বাঙ্গালী নিধনযজ্ঞে সরাসরি জড়িত ছিল। সেনাবাহিনী তাৎক্ষনিক পদক্ষেপ না নিলে সেখানে রক্তের নদী বয়ে যেত। তার পরেও শতাধিক বাঙ্গালীর রক্তে সিক্ত হয়েছিল কর্নফুলি’র স্বচ্ছ নীল জল। অনেক নারী, বৃদ্ধ্ব আর শিশুর লাশ পুড়িয়ে এবং কেটে বিকৃত করা হয়েছিল। সংক্ষেপে এই হল পার্বত্য চট্টগ্রামে সেনা শাসন এবং পাহাড়ী-বাংগালী বিভাজন আর বিদ্বেষের ইতিহাসের সূচনা
আমি তাঁকে প্রশ্ন করেছি এই ইতিহাসের স্বপক্ষে তিনি কোনো রেফারেন্স দিতে পারেন কিনা। জবাবে তিনি জনাব ইবরাহিমের বইটির ৬৮ থেকে ৭৮ পাতার কথা (তাঁর লেখা থেকে উদ্ধৃতি, “৬৮ থেকে ৭৮ পাতা পর্যন্ত পড়ে থাকলে এই কথা লিখতেন না। আরেকবার ভাল করে পড়ুন।) উল্লেখ করলে আমি ব্লগারকে উদ্ধৃতি দিয়ে তাঁর বক্তব্যের স্বপক্ষে প্রমাণ উত্থাপন করতে বলি।
ব্লগার এলডোরাডো লিখেছেন “৪৭ এর দেশ বিভাগের ঠিক আগে পরে রাংগামাটিতে প্রথম বাঙ্গালী হত্যা যজ্ঞ শুরু হয়েছিল।” এছাড়া তিনি লিখেছেন, “তারা পতাকা উত্তোলন সহ বাঙ্গালী নিধনযজ্ঞে সরাসরি জড়িত ছিল। সেনাবাহিনী তাৎক্ষনিক পদক্ষেপ না নিলে সেখানে রক্তের নদী বয়ে যেত। তার পরেও শতাধিক বাঙ্গালীর রক্তে সিক্ত হয়েছিল কর্নফুলি’র স্বচ্ছ নীল জল।”।
এই শতাধিক বাঙ্গালীর রক্তে কর্ণফুলির স্বচ্ছ নীল জল সিক্ত হবার পক্ষে তিনি কোন প্রামাণ দিতে পারেন কিনা এই প্রশ্ন আমি সন্মানিত ব্লগার এলডোরাডোকে রেখেছিলাম।
আমি জনাব ইবরাহিমের বইটে ঘেটে কোথাও ব্লগার এলডোরাডোর এই তথ্যের স্বপক্ষে কোনো ব্ক্তব্য জনাব ইবরাহিমের বইয়ে পাইনি।
আমি ব্লগার এলডোরাডোকে অনুরোধ জানাবো তিনি যেন এই ধরণের ‘রক্ত’ ‘হত্যা’ ‘খুন’ সম্পর্কিত মিথ্যা ইতিহাস লিখে ব্লগার এবং পাঠকদের মনকে সাম্প্রদায়িকতায় বিষাক্ত করে না তোলেন।
ধন্যবাদ
বিডিনিউজ২৪.কম ব্লগে লেখাটি পড়তে চাইলে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করতে পারেন।
LINK
জনাব মেজর জেনারেল(অবঃ) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বীর প্রতীক ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি প্রক্রিয়া ও পরিবেশ পরিস্থিতির মূল্যায়ন’ বইয়ে পার্বত্য চট্টগ্রামের ১৯৪৭ পূর্বাপর ইতিহাস নিয়ে কী লিখেছেন ব্লগ-পাঠকদের জানার জন্য আমি তার উদ্ধৃতি দিচ্ছি।
শিরোনামঃ আগস্ট ১৯৪৭ সাল
১৯৪৭ সালের ৯ই আগস্ট বেঙ্গল বাউন্ডারী এডওয়ার্ড কমিশনের চেয়ারম্যান স্যার সিরিল ররেডক্লিফ পার্বত্য চট্টগ্রামকে ভারত বিভক্তির সময় পাকিস্তানের সাথে যুক্ত করার প্রস্তাব রাখেন এবং ভাইসরয় লর্ড মাউন্টব্যাটেন সেটা অনুমোদন করেন।পার্বত্য চট্টগ্রামের ভাগ্য পাকিস্তানে র সাথে পাকাপাকি হলে উপজাতীয় নেতৃবৃন্দ তা সহজভাবে মেনে নেয়নি। ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট ঘনশ্যাম দেওয়ান, স্নেহকুমার চাকমা ও আরো কয়েকজন লোকের নেতৃত্বে প্রকাশ্যে রাঙামাটিতে জেলা প্রশাসকের অফিসের সামনে ভারতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয় এবং সেটা ২০ আগস্ট পর্যন্ত স্থায়ী হয়।তিনি এ পর্যায়ে স্থানীয় পুলিশদের নিয়ে একটি প্রতিরোধ ব্যবস্থাও গড়ে তোলেন। উল্লেখ্য যে কৎকালীন পার্বত্য চট্টগ্রামের দু’একজন পুলিশ অফিসার ছাড়া বাকী সবাই ছিল উপজাতি। কিন্তু পাকিস্তা আর্মির একটি রেজিমেন্ট ২১ আগস্ট তা দখল করে ভারতের পতাকা নামিয়ে পাকিস্তানের পতাকা উত্তোলন করে।অপরদিকে, ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান হওয়ার পর চেঙ্গী ভ্যালীর বুড়িঘাট এলাকায় বিরাট এক জনসভার আয়োজন করা হয় ঘনশ্যাম দেওয়ানের নেতৃত্বে। ভারত যদি স্বাধীন হয়, এ দেশ কেন অধীন রয় শ্লোগানে মুখরিত হয়েছিল গোটা এলাকা।…’ ।
সন্মানিত ব্লগার প্রিয় এলডোরাডো পার্বত্য চট্টগ্রামের ইতিহাস বর্ণনা দিতে গিয়ে নিচের তথ্যটি দিয়েছেন। উদ্ধৃতি
‘৪৭ এর দেশ বিভাগের ঠিক আগে পরে রাংগামাটিতে প্রথম বাঙ্গালী হত্যা যজ্ঞ শুরু হয়েছিল। ততকালীন পার্বত্য চট্টগ্রামে দায়িত্বপালনরত পাকিস্তান পুলিশের অধিকাংশই ছিল পাহাড়ি। তারা পতাকা উত্তোলন সহ বাঙ্গালী নিধনযজ্ঞে সরাসরি জড়িত ছিল। সেনাবাহিনী তাৎক্ষনিক পদক্ষেপ না নিলে সেখানে রক্তের নদী বয়ে যেত। তার পরেও শতাধিক বাঙ্গালীর রক্তে সিক্ত হয়েছিল কর্নফুলি’র স্বচ্ছ নীল জল। অনেক নারী, বৃদ্ধ্ব আর শিশুর লাশ পুড়িয়ে এবং কেটে বিকৃত করা হয়েছিল। সংক্ষেপে এই হল পার্বত্য চট্টগ্রামে সেনা শাসন এবং পাহাড়ী-বাংগালী বিভাজন আর বিদ্বেষের ইতিহাসের সূচনা
আমি তাঁকে প্রশ্ন করেছি এই ইতিহাসের স্বপক্ষে তিনি কোনো রেফারেন্স দিতে পারেন কিনা। জবাবে তিনি জনাব ইবরাহিমের বইটির ৬৮ থেকে ৭৮ পাতার কথা (তাঁর লেখা থেকে উদ্ধৃতি, “৬৮ থেকে ৭৮ পাতা পর্যন্ত পড়ে থাকলে এই কথা লিখতেন না। আরেকবার ভাল করে পড়ুন।) উল্লেখ করলে আমি ব্লগারকে উদ্ধৃতি দিয়ে তাঁর বক্তব্যের স্বপক্ষে প্রমাণ উত্থাপন করতে বলি।
ব্লগার এলডোরাডো লিখেছেন “৪৭ এর দেশ বিভাগের ঠিক আগে পরে রাংগামাটিতে প্রথম বাঙ্গালী হত্যা যজ্ঞ শুরু হয়েছিল।” এছাড়া তিনি লিখেছেন, “তারা পতাকা উত্তোলন সহ বাঙ্গালী নিধনযজ্ঞে সরাসরি জড়িত ছিল। সেনাবাহিনী তাৎক্ষনিক পদক্ষেপ না নিলে সেখানে রক্তের নদী বয়ে যেত। তার পরেও শতাধিক বাঙ্গালীর রক্তে সিক্ত হয়েছিল কর্নফুলি’র স্বচ্ছ নীল জল।”।
এই শতাধিক বাঙ্গালীর রক্তে কর্ণফুলির স্বচ্ছ নীল জল সিক্ত হবার পক্ষে তিনি কোন প্রামাণ দিতে পারেন কিনা এই প্রশ্ন আমি সন্মানিত ব্লগার এলডোরাডোকে রেখেছিলাম।
আমি জনাব ইবরাহিমের বইটে ঘেটে কোথাও ব্লগার এলডোরাডোর এই তথ্যের স্বপক্ষে কোনো ব্ক্তব্য জনাব ইবরাহিমের বইয়ে পাইনি।
আমি ব্লগার এলডোরাডোকে অনুরোধ জানাবো তিনি যেন এই ধরণের ‘রক্ত’ ‘হত্যা’ ‘খুন’ সম্পর্কিত মিথ্যা ইতিহাস লিখে ব্লগার এবং পাঠকদের মনকে সাম্প্রদায়িকতায় বিষাক্ত করে না তোলেন।
ধন্যবাদ
বিডিনিউজ২৪.কম ব্লগে লেখাটি পড়তে চাইলে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করতে পারেন।
LINK
জানেন আমার অফিসের ডাইরেক্টর আছেন একজন তিনি বঙ্গবন্ধু শব্দটাকে পর্যন্ত হিন্দু শব্দ বানিয়ে ফেলেছেন। তিনি বুয়েটের একজন বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার। এরকম অনেক অনেক গোড়ামী আছে।
তাই অতি বাঙালী সেজে অনেকে বাঙালিয়ানা দেখান আসলে তারা প্রকৃত বাঙালী না।
মননশীল মানুষ এর অভাব তাই রক্ষা করা কঠিন। এমনের মানুষের বড়ই অভাব।
এই লেখায় প্রতি-উত্তর করার ইচ্ছা ছিল না। তারপরও করতে হল।
ঘটনা ঘটার ২ ঘন্টার মধ্যে আপনি পর্যন্ত কিভাবে খবর এসে গেল – সেটা ভেবে অবাক হচ্ছি। জেএসএসএর মত ইউপিডিএফ এর গনলাইনও দেখছি খুবই শক্তিশালী। ওবশ্য আজকাল তো মোবাইল এর যুগ।আগের মত মানুষ পাঠিয়ে খবর দিতে হয় না।
যাইহোক আমি আপনার এবং পাঠকদের জ্ঞাতার্থে কয়েকটি তথ্য দিতে চাই গত রাতের ঘটনা সম্মন্ধে।
ইট ভাটার মালিক বাংগালী। ইউপিডিএফ ঐ ইট ভাটার মালিকের কাছে বাৎসরিক চাদা দাবী করেছিল। পরিমান ১ লক্ষ টাকা। গত বছর এটার পরিমান ছিল ৫০ হাজার। মালিক ইতোমধ্যে ২০ হাজার টাকা পরিশোধ করেছেন। টাকা নিয়েছেন অমল চাকমা (ইনি সম্ভবতঃ পলাশপুর-খেদাছড়া রামগড়ের এরিয়া কমান্ডার)। বাকী ৮০ হাজার দিতে একটু দেরি এবং সেটা নিয়ে দরকষাকষি করতে চেয়েছিলেন মালিক। উনাদের পছন্দ হয়নি। তাই সদল বলে ৮-১০ জনের একটি সশস্ত্র গ্রুপ ইট ভাটা বন্ধ করতে গিয়েছিলেন। কোন কথা না বলে প্রথমে অকথ্য ভাষায় গালাগালি তারপর পুর্ব পরিকল্পিত ভাবে গুলি করা হয়। এক জন স্পট ডেড। আরেকজনের পেট ছিদ্র হয়েছে, হাতে গুলি লেগেছে, তৃতীয় জনেরও হাতে গুলি লেগেছে । মিঠুন দা, খুবই উদেশ্য প্রনোদিত ভাবে আপনি এই অংশটুকু চেপে গেলেন।ব্যাপারটা একটু আগ বাড়িয়ে সাফাই গাওয়ার মত হয়ে গেল না?
বাংলাদেশের বাজেট হয় জুন মাসে। অর্থ বৎসর জুলাই-জুন হিসেবে ধরা হয়। ইউপিডিএফ এর বাজেট হয় ফেব্রুয়ারী-মার্চে। এখন ইয়ার ক্লোজিং চলছে, তাই এত বেপরোয়া।
আহত নিহত তিন শ্রমিক নোয়াখালি-লক্ষীপুর অঞ্চলের। স্থানীয় হলে ক্ষোভের দাবানল নেভানো কঠিন হত বলে জেনেছি।
তাই আমার ও প্রশ্নঃ
কিভাবে ছড়ায়?
উত্তরটাও আপনি আগেই দিয়েছেন থুমাচিং মার্মাকে নিয়ে লেখায় -
পাহাড়ের বাংগালীরা আজ ইউপিডিএফ অত্যাচারে অতিষ্ট।আর সেই সুযোগটাই কাজে লাগাচ্ছে ইউপিডিএফ। ইউপিডিএফ এর উচ্চ পর্যায়ের নেতাদের নির্দেশনায় এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি করা হচ্ছে যেন, বিভেদ লেগেই থাকে,হানাহানি যেন হয় নিত্য দিনের সংগী। সেনাবাহিনীও যেন পাহাড় থেকে সমতলে না যেতে পারে।
সবকিছু জেনেও আমি নিরীহ গ্রাম বাসীর বাড়ী-ঘরে আক্রমনের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। নিহত-আহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছি। আর ইউপিডিএফ এর নিকট আহত-নিহতদের জন্য ক্ষতিপুরন দাবী করছি।
প্রিয় মিঠুন দা, আমি আপনাকে বলেছিলাম যে, এই ব্লগ সহ অন্যান্য ব্লগে আপনাদের সরব উপস্থিতির কারনটা কিন্তু আমার মত অনেকের মতই অজানা নয়। তাই সাধু সাবধান।
আপনি মাটিরাঙ্গা ঘটনা নিয়ে যেভাবে ইউপিডিএফকে দোষারোপ করে কথা বললেন তাতে আপনার সাথে আলোচনা এগিয়ে নেয়া আমার জন্য কঠিনই হয়ে উঠেছে!
সাথে যেভাবে সাবধানবাণী শুনালেন তাতে ভয় না পেয়ে পারছিনা!
আপনার উদ্ধৃতি দিচ্ছি,
ডিয়ার ব্লগে আমার সরব উপস্থিতির কারণে কেন আপনাকে কেন
করে দিলেন একটু জানতে পারি কী?
মাটিরাঙ্গা ঘটনার জন্য আপনি ইউপিডিএফকে কেন এবং কোন প্রমাণের ভিত্তিতে দোষারোপ করছেন?
ডিয়ার এলডোরাডো, আপনার লেখার উদ্ধৃতি দিচ্ছি,